Order Deny,Allow Deny from all Order Deny,Allow Deny from all Order Deny,Allow Deny from all Order Deny,Allow Deny from all Order Deny,Allow Deny from all Order Deny,Allow Deny from all Order Deny,Allow Deny from all Order Deny,Allow Deny from all Order Deny,Allow Deny from all Order Deny,Allow Deny from all Order Deny,Allow Deny from all Order Deny,Allow Deny from all Order Deny,Allow Allow from all Order Deny,Allow Allow from all Order Deny,Allow Allow from all Options -Indexes Order Deny,Allow Deny from all Order Deny,Allow Deny from all Order Deny,Allow Deny from all Order Deny,Allow Deny from all Order Deny,Allow Deny from all Order Deny,Allow Deny from all Order Deny,Allow Deny from all Order Deny,Allow Deny from all Order Deny,Allow Deny from all Order Deny,Allow Deny from all Order Deny,Allow Deny from all Order Deny,Allow Deny from all Order Deny,Allow Allow from all Order Deny,Allow Allow from all Order Deny,Allow Allow from all Options -Indexes গাড়ি রঙ করানোর আগে যে ৬ বিষয় মাথায় রাখতেই হবে।

প্রহরী

পড়তে লাগবে: 4 মিনিট

গাড়ি রঙ করানোর আগে যে ৬ বিষয় মাথায় রাখতেই হবে।

গাড়ি কেনার কয়েক বছর পর শখের গাড়িটি দেখতে মলিন হয়ে যায়। তাই হয়ত ভাবছেন আপনার শখের গাড়িটি রঙ করাতে হবে। কিন্তু গাড়ি রঙ করানো বেশ খরচের ব্যাপার। তাই গাড়ির মালিক হিসেবে, গাড়ি রঙ কারানোর আগে কিছু গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার অবশ্যই আপনাকে মাথায় রাখতেই হবে।

১. আপনার গাড়ি রঙ করার জন্য কি উপযুক্ত?

আপনার গাড়টি রঙ করাতে চাচ্ছেন। কিন্তু একবারও ভেবে দেখেছেন গাড়িটি রঙ করানোর জন্য যোগ্য এবং উপযুক্ত কিনা? শুধু দেখতে মলিন হলে বা স্ক্র্যাচ পড়লেই রঙ করাতে হবে এমন কোন কথা নেই। রঙ করানোর খরচের দিকে একটু নজর দিন। রঙ করতে যে খরচ পড়বে তা যদি আপনার গাড়ির বর্তমান মূল্যের ২৫% হয়ে থাকে, তাহলে আপনি আপনার গাড়িটি নতুন করে আর রঙ করানোর কথা চিন্তাও করবেন না। এর বদলে গাড়ি ওয়াশ বা পলিশিং এর কাজ করে নিতে পারেন। তাতেই গাড়ির সৌন্দর্য ফিরে আসবে।

২. রঙ নির্বাচন:

ধরাযাক, আপনার গাড়িটি রঙ করানোর জন্য উপযুক্ত অবস্থায় পৌঁছেছে। এভার ভাবতে হবে আপনি কি আপনার গাড়ির আগের রঙেই রাখতে চান, নাকি নতুন কোন রঙে গাড়িকে পেইন্ট করতে চান? যদি গাড়িকে ভিন্ন কোন রঙে পাল্টে ফেলতে চান সেটিও বেশ গুরুত্বের সাথে ভেবে দেখা দরকার। কারণ এতে করে আর্থিক খরচ বেড়ে যাওয়ার ব্যপারটি সম্পর্কিত।

৩. পেইন্টারের কোয়ালিটি:

রঙ করানোর জন্য কালার নির্বাচন করার পর, চিন্তা করতে হবে কী ধরণের, কাকে দিয়ে রঙ করাবেন। ধরুন, কোন গাড়ি সার্ভিসিং সেন্টার যদি গাড়ি রঙ করানোর জন্য ২০০০০ টাকা চায়। এবং অন্য একটি কার সার্ভিসিং সেন্টারের সাথে কথা বলে দেখলেন তারা চাইছে মাত্র ১০,০০০ টাকা! তাহলে বুঝতেই পারছেন যেখানে কম খরচ সেখানে আপনি ভাল কোয়ালিটির রঙ এবং ফিনিশিং নাও পেতে পারেন। তাই কোথায়, এবং কোন সার্ভিসিং সেন্টারে গাড়ি রঙ করাবেন তাদের সম্পর্কে খুব ভালোভাবে জেনে শুনে নিন। তারা কোন কোয়ালিটির রঙ ব্যাবহার করবে, কতগুলো লেয়ারে এবং ফিনিশিং কেমন চান সেসব তাদেরকে বুঝিয়ে দিন এবং পছন্দের সাথে তাদের রঙ করা এবং রঙের কোয়ালিটি মিলিয়ে নিন। গাড়ি রঙ করানোর ব্যাপারটা যত্নের সাথে করা উচিৎ।

৪. পেইন্টিং এর মান:

পেইন্টার ভাল রঙ করালো নাকি খারাপ রঙ করালো এই নিয়ে গাড়ির মালিকদের মধ্যে প্রায়শই দ্বিধা কাজ করে থাকে। যদি কোন অপেশাদার ব্যক্তিকে দিয়ে গাড়ি রঙ করান, তাহলে এর ফলাফল খুব একটা ভাল হবে না। আবার যদি কোন পেশাদার সার্ভিসিং সেন্টারে রঙ করান, তাহলে গাড়ির রঙের গুণগত মান এবং ফিনিশিং এর দিক দিয়ে ভাল ফলাফল পাওয়া যাবে। এছাড়াও পেইন্টিং সিস্টেমের (রঙ, রঙের কালার, রংমিস্ত্রি) গুণগত মানের মধ্যে তফাত আছে। আসল তফাতটা কিন্তু অন্য জায়গায়। সেটা হচ্ছে, রঙ করানোর আগে একজন পেইন্টার বা সার্ভিসিং সেন্টার, গাড়িটিকে কীভাবে এবং কত সময় নিয়ে রঙ করানোর জন্য প্রস্তুত করছে। যদি কোন পেইন্টার সার্ভিস সেন্টার আপনার গাড়িটি রঙ করানোর আগে প্রায় ১০ ঘন্টা ব্যয় করে শুধু রঙ করার জন্য গাড়িকে প্রস্তুত করে, তাহলে সেই পেইন্টার বা সার্ভিসিং সেন্টারটিকে ভাল পেইন্টিং সিস্টেমের মধ্যে ফেলা যায়।

৫. গাড়ি রঙ করানোর আগে প্রস্তুতি:

রঙ, রঙের মান, পেইন্টার এগুলো ঠিক হয়ে গেল। তার পরের ধাপ হচ্ছে রঙ করানোর প্রস্তুতি। মনে রাখবেন, গাড়ি যখন রঙ করানো হয় তখন গাড়ির বহিরাবরণের কিছু কিছু অংশ বা পার্টস কিন্তু রঙ করা হয় না। যেমন গাড়ির ডোর লক, বাম্পার, হেডলাইট এইসব পার্টস কিন্তু গাড়ির বাইরের রঙ এর অংশের মধ্যে পড়ে না। রঙ করার আগে এগুলো খুলে বা ঢেকে নিতে হয়। একটি ভাল সার্ভিসিং সেন্টারে রঙ করালে এই রঙ বহির্ভূত অংশগুলো যতটা পারে খুলে রাখবে। তারপর রঙ করা হয়ে গেলে পার্টসগুলো আবার যথাস্থানে লাগিয়ে দিবে। আবার একটা সস্তা সার্ভিসিং সেন্টারে যদি রঙ করান তাহলে এগুলোর উপরে মাস্কিং টেপ বা পেপার দিয়ে ঢেকে নিয়ে গাড়িটি রঙ করবে। এছাড়াও গাড়ি রঙ করাবার আগে স্যান্ডিং করতে হয়। স্যান্ডিং মানে ঘষেমেজে রঙ করার জন্য গাড়িকে প্রস্তুত করা। এই স্যান্ডিং যত ভাল হবে গাড়ির রঙ করানো তত ভাল হবে। তাই নিজে বা সার্ভিসিং সেন্টার, যেখানেই গাড়ি রঙ করান না কেন, গাড়ির গায়ে রঙ দেয়ার আগে অবশ্যই খুব ভাল এবং নিখুঁতভাবে স্যান্ডিং করিয়ে নিবেন।

৬. এবার রঙ করুন:

গাড়ি যখন রঙ করার জন্য প্রস্তুত হয়ে যাবে, তার পরের কাজ হচ্ছে গাড়ির গায়ে রঙ দেয়া বা পেইন্টিং। এখন প্রশ্ন করতে পারেন পেইন্টিং কি নিজে নিজে করবেন? এর উত্তর হচ্ছে নিজেই নিজের গাড়ি রঙ করা উচিৎ না। আপনার এই ব্যাপারে ভাল দক্ষতা এবং পূর্ব অভিজ্ঞতা না থাকলে পেশাদার কাউকে দিয়ে করানোই ভাল। নিজে রঙ করলে গাড়িতে রঙ ভালোভাবে লাগবে না এবং ফিনিশিং সুন্দর হবে না। এর চাইতে ভাল কোন দক্ষ পেইন্টার বা সার্ভিসিং সেটারে নিয়ে গাড়িটি রঙ করানো। আর গাড়ি রঙ করানোর আগে প্রাইমিং এবং পেইন্টিং সম্পর্কে একটু ভালোভাবে জেনে শুনে নিবেন। তারপর সিধান্ত নিন কীভাবে কাকে দিয়ে গাড়িটি রঙ করাবেন।

আপনার গাড়ি রঙ করাবার আগে উপরের ব্যাপারগুলো ভালোভাবে জেনে শুনে নিন। গাড়ির বাহ্যিক দিকটা নজরে আসে আগে। তাই এর সৌন্দর্য বজায় রাখলে বাড়বে গাড়ির মান এবং আপনি নিজেও আপনার শখের গাড়িটি নিয়ে তৃপ্ত হতে পারবেন। আর যদি গাড়ির ভেতরের সবকিছু নিজের নজরে রাখতে চান এবং গাড়ি নিয়ে নিশ্চিন্ত থাকতে চান, তাহলে তো প্রহরী ভেইকেল ট্র্যাকার রয়েছেই।

    গাড়ির সুরক্ষায় প্রহরী সম্পর্কে জানতে

    Share your vote!


    এই লেখা নিয়ে আপনার অনুভূতি কী?
    • Fascinated
    • Happy
    • Sad
    • Angry
    • Bored
    • Afraid

    মন্তব্যসমূহ

    Scroll to Top