คาสิโน
ทำความรู้จักกับ
สล็อต
สล็อตแจ็คพอตง่ายๆ
pg
ซุปเปอร์สล็อต
pg
สล็อตเว็บตรง
เว็บบาคาร่าโดยตรง
ทดลองเล่นสล็อต
ทดลองเล่นสล็อต
บาคาร่า
คาสิโน
tkb365
ทดลองเล่นสล็อต
สล็อต
sa gaming
https://www.hotelplayagolf.com/es/instalaciones/piscinas
สล็อตเว็บตรง
tkb365
tkb138
finfinbet
ทดลองเล่นสล็อตฟรี
สูตรสล็อต pg ทดลองเล่นฟรี
บาคาร่า
https://www.gday96.com/
สล็อต
ทดลองเล่นสล็อต
slot demo
สล็อตเว็บตรง
https://www.hotelalbora.com/
สล็อตทดลอง
สล็อต
https://tkb108.co/register
tkb138
changbet789
tkb138
changbet789
คาสิโนออนไลน์
สล็อต
tkb696
pg slot
changbet789
taokaebet
sbobet
สล็อต
tkb138
tkb777
tkb138
สล็อต
อันดับแรก
คาสิโน
แจกเครดิตฟรี 100%
ทดลองเล่นสล็อตทุกค่ายฟรี
โป๊กเกอร์ออนไลน์
changbet789
tkb365
ทดลองเล่นสล็อต
ลองเล่นสล็อต
changbet789
tkb108
tkbneko
ทดลองเล่นสล็อตฟรี
สล็อต888
สล็อต
changbet789
บาคาร่าเว็บตรง
changbet789
ทดลองเล่นสล็อต pg
ทดลองเล่นสล็อต
tkb365
tkb365
tkb365
tkb365
tkb555
tkb555
tkb555
tkb555
tkb555
tkb555
tkb555
tkbking
tkbking
tkbking
tkbking
tkbking
tkbking
thb889
thb889
thb889
thb889
thb889
thb889
thb889
tkb4
tkb4
tkb4
tkb4
tkb4
tkb4
tkb4
tkb9
tkb9
tkb9
tkb9
tkb9
tkb9
tkb9
tkb33
tkb33
tkb33
tkb33
tkb33
tkb33
tkb33
finfinbet
finfinbet
finfinbet
finfinbet
finfinbet
finfinbet
finfinbet
TKB96
tkb96
tkb96
tkb96
tkb96
tkb96
tkb96
tkbfun
tkbfun
tkbfun
tkbfun
tkbfun
tkbfun
tkbfun
tkbpg
tkbpg
tkbpg
tkbpg
tkbpg
tkbpg
tkbpg
tkbpussy
tkbpussy
tkbpussy
tkbpussy
tkbpussy
tkbpussy
tkbpussy
tkbrich
tkbrich
tkbrich
tkbrich
tkbrich
tkbrich
tkbrich
tkbsexy
tkbsexy
tkbsexy
tkbsexy
tkbsexy
tkbsexy
tkb777
tkb777
tkb777
tkb777
tkb777
tkb777
tkb777
taokaebet
taokaebet
taokaebet
taokaebet
taokaebet
taokaebet
taokaebet
tkbsexy
tkbrich
tkbpussy
tkbpg
tkbfun
tkb96
tkb33
tkb9
tkb4
thb889
tkbking
tkb555
tkb365
changbet789
บาคาร่า
ทดลองเล่นบาคาร่าฟรี
sa gaming
คาสิโนออนไลน์สด
ลองเล่นสล็อต
สล็อต
สล็อตเว็บตรง
ทดลองเล่นสล็อต pg ซื้อฟรีสปิน
ทดลองเล่นสล็อต
บาคาร่า
สล็อต
ทดลองเล่นสล็อต
ทดลองเล่นสล็อต
ทดลองเล่นสล็อต
สล็อต
บาคาร่า
สล็อต
สล็อต
สล็อต
สล็อต
สล็อต789
ทดลองเล่นสล็อต
sa gaming
ทดลองเล่นสล็อต100000
ตรงไปที่สล็อต
SA Gaming
สล็อต
สล็อต
สล็อต
สล็อต
บาคาร่า
สล็อต
สล็อตทดลอง
สล็อตทดลอง
ทดลองเล่นสล็อตทุกค่ายฟรี
คาสิโน
สล็อตออนไลน์
pg slot
ทดลองเล่นสล็อตทุกค่ายฟรี
บาคาร่า
แทงบอล
สล็อต555
สล็อตวอเลท
ทดลองเล่นสล็อต99
สล็อต
สล็อต99
สล็อต
superslot
สล็อต
สล็อต456
สล็อต
แทงบอล
สล็อตออนไลน์
ทดลองเล่นสล็อต
สล็อต
SUPERSLOT
สล็อตเว็บตรง
สล็อตเว็บตรง
คาสิโน
สล็อต
pg slot
คาสิโน
ทดลองเล่นสล็อต
pg slot
สล็อต
ช่องฟรี
ทดลองเล่นสล็อต
ทดลองเล่นสล็อต
ทดลองเล่นสล็อต
ทดลองเล่นสล็อต
คาสิโน
สล็อต
สล็อต
บาคาร่า
ทดลองเล่นสล็อต pg
ทดลองเล่นสล็อต
ทดลองเล่นสล็อต100000
สล็อต
betflik
แทงบอล
สล็อต888

প্রহরী

পড়তে লাগবে: 6 মিনিট

মোটরগাড়ি আবিষ্কার ও যুগে যুগে বিবর্তন

হাজার বছর ধরে মানুষ চলাচলের সুবিধার জন্য বিভিন্ন পন্থা আবিষ্কারের চেষ্টা করে আসছে। যত দিন যাচ্ছে মানুষ ভ্রমণের জন্য আরও কার্যকর ও দক্ষ উপায় বের করছে। আর মোটরগাড়ি মানুষের ভ্রমনে নাটকীয় পরিবর্তন এনেছে। মোটরগাড়ির আবিষ্কারক কার্ল বেঞ্জকে বলা হলেও আরো অনেকেই এই আবিষ্কারের পেছনে অবদান রেখেছেন।কারো অবদানই ছোট না।বছরের পর বছর মানুষ মোটরগাড়ি উন্নয়নের জন্য কাজ করে আসছে এবং এখনও সেই কাজ চলছে।

একটি মোটরগাড়ি বানাতে যে পরিমান দক্ষতার প্রয়োজন হয় তা একদিনেই কেউ অর্জন করতে পারেনি। এই দক্ষতাগুলো অর্জন করতে মানুষকে দিনের পর দিন গবেষণা করতে হয়েছে ,করতে হয়েছে অক্লান্ত পরিশ্রম। আসুন গাড়ি আবিষ্কারের ইতিহাস সংক্ষেপে দেখে নেই,

যুগে যুগে মোটরগাড়ির বিবর্তন

বাষ্প গাড়ির যুগ

বেশীর ভাগ ইতিহাসবিদের মতে  ফ্রান্সের নিকোলাস জোসেফ কুগনট  ছিলেন সত্যিকার অর্থে প্রথম মোটরগাড়ির নির্মাতা। কুগনটের গাড়িটি ছিল বড়, ভারী  এবং তিন চাকা বিশিষ্ট ও বাষ্পে চালিত । ১৭৬৯ সালে তাকে বলা হয় চারজন যাত্রী নিয়ে বিশ মিনিটে ঘণ্টায় ২.২৫ কিমি ভ্রমণ করে, আবার  বিশ মিনিটেই আগের জায়গায় ফেরত আসার জন্য। তিনি কামান চালনায় পারদর্শী ছিলেন তাই তিনি জানতেন কীভাবে ইঞ্জিনের সাথে পিস্টনের শক্ত বা নরম হওয়াটাকে ড্রিল দিয়ে সংযুক্ত করা যায়। পরবর্তীতে কুগনটের এই গাড়ির হুবহু দেখতে একটি মডেল প্যারিসে ‘কঞ্জারভ্যাস্তয়ার ন্যাশনাল ডেস আর্টস এন্ড ম্যাটিয়ার্স’ নামক জায়গায় রাখা হয়।

পরে ইংল্যান্ডে এই গাড়িগুলোর ব্যবহার লক্ষ্য করা যায়। ১৭৯০ থেকে ১৮০০ সাল পর্যন্ত ফ্রান্সে এই গাড়িগুলোই  চলতো।

অন্য আবিষ্কারকরাও বসে ছিলেন না। তারাও তাদের কাজ করে যাচ্ছিলেন। ১৮০৩ সালে তারা একটি বাষ্প চালিত বাহন বানান যা খুবই জনপ্রিয় হয়।জেমস ওয়াট, উইলিয়াম মুরডক, কর্নওয়াল বাষ্পে চালিত ইঞ্জিন নিয়ে কাজ করেছিলেন। এদিকে ওয়াট ছিলেন বাষ্প চালিত গাড়ির বানানোর  বিপরীতে । তিনি মনে করতেন  রাস্তায় চলার জন্য এই গাড়িগুলো অনেক ভারী।

রিচার্ড থ্রেভিথিক পরে  মুরডকের কাজটি শেষ করেন।স্যার গোল্ডওয়ারথি  সর্বপ্রথম সফল ভাবে বাষ্প চালিত গাড়ি নির্মাণ করেন।

১৮০৩ সালে ব্রিটেনে প্রথম বাষ্প চালিত মোটরগাড়ি  সফল ভাবে চালিত হয়।লন্ডন থেকে ক্যাম্ব্রিজে ছিল এর রুট।

বিংশ শতাব্দীতে, কুগনটের গাড়ি অনেক ভারী হওয়ায় তারই ধারাবাহিকতায় আমেরিকা, ফ্রান্স, ডেনমার্কে আবিষ্কার করা হয় হালকা বাষ্পীয় যান।

১৭৬৯ সালে নিকলাস জোসেফের তিন চাকার  বাষ্পীয় গাড়ি।
ইলেকট্রিক মোটরযান

বিংশ শতাব্দীর শুরুতে আমেরিকায় ৪০ ভাগ গাড়ি ছিল বাষ্প চালিত,৩৮ ভাগ ছিল ইলেকট্রিক আর ২২ ভাগ ছিল গ্যাসোলিন চালিত। তখন গ্যাসলিন চালিত গাড়িগুলোতে  শব্দ বেশি হত, ঝাঁকুনি বেশি হত যার ফলে এই গাড়ির চাহিদা তখন কমে গিয়েছিল, সেসময়য়ে ইলেকট্রিক গাড়ি গুলো ছিল দেখতে আকর্ষণীয়, কম শব্দ ও সহজেই নিয়ন্ত্রণ যোগ্য।

ইলেকট্রিক গাড়ির জনপ্রিয়তা হারায় শুধুমাত্র ব্যাটারির চার্জের ভুল কাঠামোর কারনে ।ব্যাটারি পাল্টানো আর চার্জিং স্টেশনের গরমিলের কারণে এই সমস্যাটি হয়। পরে অবশ্য শুধু জরুরী কাজে এই ইলেকট্রিক গাড়ি ব্যবহৃত হত।

গ্যাসোলিন চলিত গাড়ির উন্নয়ন

বেশিরভাগ কর্তৃপক্ষের  মতে কার্ল বেঞ্জ এবং গটলিব ডেইমলার গ্যাসোলিন চালিত গাড়ির উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। শুনতে অবাক হলেও, ডেমলার কখনো গাড়ি চোখে না দেখলেও নিজের জন্য একটি গাড়ি তৈরি করে ফেলেন।

মরকাসের ধারণা অনুযায়ী, গ্যাসোলিন ও বাতাসের সংমিশ্রণে একটি স্পার্ক তৈরি করা হয়। কিন্তু পরীক্ষাটি ছিল খুবই ভয়াবহ। তার প্রথম আবিষ্কার ছিল একটি দুই চাকার হস্তচালিত গাড়ি। মরকাসের দ্বিতীয় আবিষ্কারটি ছিল ঘণ্টায় ৫ কিমি চলতে পারা ভিয়েতনামের রাস্তায় প্রদর্শনীর জন্য উপযোগী।

১৮৯৮ সালে অস্ট্রেলিয়াতে একটি গাড়ির প্রদর্শনী হয় যেখানে মরকাসের অনেক প্রশংশা হয়, কিন্তু তিনি “সেন্সলেস ওয়েস্ট অফ টাইম অ্যান্ড এফোর্ট  ” নামক একটি মোটরগাড়ির প্রজেক্টে কাজ  করতে অসম্মতি জানান।

ফোর্ড ও মোটরগাড়ি শিল্পে বিপ্লব

১৯০৮ সালে ‘মডেল টি’ আবিষ্কারের আগে ফোর্ড আরো আটটি মডেল আবিষ্কার করেন। সেগুলো ছিল এ,বি,সি,এফ,কে,এন,আর,এস। যদিও বাকিগুলো অত পরিচিতি লাভ করেনি কারণ মানুষ কমদামী গাড়ি বেশী ব্যবহার উপযোগী মনে করেছে। মানুষের চাহিদা অনুযায়ী ফোর্ডের বিলাসবহুল গাড়িটিকে সস্তা ও সার্বজনীন ও সহজে নিয়ন্ত্রণ করা যায় এমন করে ফেলা হল।

হেনরি ফোর্ড

১৯২০ সালে ব্রিটেনে তৈরি করা হল অস্টিন, মরিস এবং ইংল্যান্ডে সিঙ্গার। ইটালিতে ফিয়াট, ফ্রান্সে সিট্রন। প্রথম বিশ্ব যুদ্ধের পর অ্যামেরিকা গাড়ির ব্যাবসায় সফলতা অর্জন করে। ১৯২০- ১৯৩০ সাল ছিল মোটরগাড়ির প্রযুক্তি উন্নয়নের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সময়।এসময়ে চার চাকায় ব্রেক, ইচ্ছামত সাস্পেন্সন ঠিক করা, রেডিও ,হিটার ইত্যাদি আবিষ্কার ও চালকের সুবিধার জন্য গাড়ির সাথে সংযুক্ত হয়।১৯৩২ সালে ফোর্ডের বিখ্যাত v-8 গাড়িটি অসাধারন কর্মক্ষমতা দেখিয়ে সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করে। ফোর্ডের গাড়ি ‘মডেল-টি’ ছিল সবচেয়ে বেশী ব্যবসায় সফল গাড়ি।

ক্লাসিক গাড়ির যুগ

১৯২৫-১৯৩৫ সাল ছিল গাড়ির বাহ্যিক সৌন্দর্য বৃদ্ধি নিয়ে কাজ করার সময় তবে এসময়ে অনেক ছোট মাপের গাড়ি তৈরি করা হয় আবার বিভিন্ন বড় গাড়ি তৈরির কাজও করা হয়।

১৯২৫-১৯৪৫ সালকে গাড়ির ‘ক্লাসিক যুগ’ বলা হয়। এই সময়ে গাড়ি প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে সর্বপ্রথম নাম আসে রোলস রয়েসের। এই গাড়ির বডি ছিল লিমুজিন ও বড় সেডান গাড়ির  মত কিন্তু তুলনামূলক হালকা এবং এর প্রতিষ্ঠাতা ছিল বেন্টলি মোটরস লিমিটেড।

সে সময়ে এই রকম গাড়ি আরো তৈরি হয়েছিল। স্পেইন ও ফ্রান্সের হিস্পানো-সুইজা; ফ্রান্সের বুগাত্তি, দিলেগ,দেলাহায়া, হটচিকস, ট্যালবট ; আমেরিকায় ডুসেনবার্গ, ক্যাডিলাক, প্যাকার্ড এবং পিয়ারস-অ্যারো; জার্মানির  মেব্যাক  এবং মারসিদিস বেঞ্জ।

তখনকার সময়ে ইটালির বুগাত্তি ছিল সবচেয়ে দামী স্পোর্টস কারগুলোর মধ্যে একটি। কিছু শেয়ার মার্কেটের সমস্যার কারণে আমেরিকায় গাড়ি শিল্পে কিছু ক্ষতি দেখা গিয়েছিল কিন্তু বড় তিনটি গাড়ির প্রতিষ্ঠান তাদের লোকসান পুষিয়ে নেন বিদেশে রপ্তানির মাধ্যমে। বিগ থ্রি প্রতিষ্ঠান গুলো হল জেনারেল মোটরস, ফোর্ড ও ক্রিসলার ।

 যুদ্ধের পর ইউরোপে গাড়ি

১৯৪৬ সালে দ্বিতীয় বিশ্ব  যুদ্ধের পর ইটালিয়ান গাড়ির ডিজাইনের উপর প্রভাব ফেলে। ইটালিতে গাড়ির ডিজাইন খুবই কমিয়ে দেওয়া শুরু হল।

অতিরিক্ত ভারী ও বেশী দামী হওয়ায় তখন আমেরিকার গাড়ির চাহিদা আবার কমে যায় ।

১৯৫০ সালে অ্যাডলফ হিটলার  ‘পিপলস কার ‘ নামে একটি গাড়ি আবিষ্কারের প্রস্তাব রাখেন। গাড়িটি ছিল ভক্সওয়াগন ব্র্যান্ডের। কিন্তু অনেক কম দাম ও সহজলভ্য।

এরপর আমেরিকান ইঞ্জিনিয়াররা নানা ধরণের গবেষনা শুরু করেন। সামনের চাকা, ফুয়েল ইঞ্জেকশন, ডিস্ক ব্রেকার, রেয়ার ইঞ্জিন, কনভারসলি ইত্যাদি নিয়ে তারা গবেষণা চালান। তখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার ছিল ছোট গাড়িতে বেশী মানুষ কীভাবে জায়গা করে নিতে পারে ।এই ধারণাটি যদিও জাপান অনেক বছর আগেই হোন্ডা সিভিকে ব্যবহার করেছিল।

আমেরিকায়  v-8 এবং ক্রোম

১৯১০ সালে আমেরিকার ইতিহাসে গাড়ির রেস প্রতিযোগিতা ছিল হাজারো দর্শকের মনে রাখার মত একটি ইভেন্ট। তখন ফোর্ড ছিলেন সবচেয়ে বেশী ব্যবসায় সফল। সেই সময় মানুষের কাছে এই v-8 গাড়িটির খুব চাহিদা ছিল।

১৯৩০ সালে গাড়িগুলো আরো আকর্ষণীয় করা হয়। গাড়ির বডির উজ্জলতা বৃদ্ধিতে বিভিন্ন রং  ও ধাতু  ব্যবহার করা শুরু করা হয়। কাডিলাক গাড়িটি এর পিছনে তৈরির লম্বা লেজের মত দেখতে ডিজাইনের জন্য বিখ্যাত ছিল।

কাডিলাক ভি এইট গাড়ি।
আমেরিকার কমপ্যাক্ট কার

১৯৪০-১৯৬০ সাল পর্যন্ত আমেরিকায় ছোট গাড়ির চাহিদা বেশী ছিল। ভক্সওয়াগনের সফলতার পর আর অনেক ছোট গাড়ি আমেরিকানরা বাজারে ছাড়ে। কিন্তু১৯৬০ সালের মাঝামাঝিতে এই  দামী কমপ্যাক্ট গাড়ির চাহিদা বেড়ে যায়,এগুলো সাধারণত ‘পনি কার’ হিসেবে পরিচিত ছিল।জেনারেল মোটরস মাসল কার নামে একটি বড় ইঞ্জিন সম্বলিত গাড়ি বানায় যা পনটিয়াকের অন্তর্ভুক্ত একটি গাড়ি ছিল।

জাপানিজ কার

ড্যাটসান এবং নিসান ১৯১৪ সাল থেকেই মোটরগাড়ি বানানোর কাজ করে আসছে, ১৯৩৬ সালের পূর্বে জাপানে বেশিরভাগ গাড়ি তৈরির প্রতিষ্ঠানগুলো ফোর্ডের সাহায্যে আনা হত।তখনকার স্থানীয় আইন অনুযায়ী ড্যাটসান এবং নিসান ছিল টয়োটা মোটরের অধীনে টেক্সটাইল ও যন্ত্রপাতি তৈরির কারখানা। দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধের পর সব উৎপাদন ধীর গতিতে চলছিল, ১৯৫৫ সালে মাত্র ১৩০০০ গাড়ি উৎপাদন করা হয়, এরপর আবার আমেরিকায় গাড়ির রপ্তানি শুরু হয় ১৯৫৮ সালে।

১৯৬৭ সালে প্রথম যে গাড়িটি নির্দিষ্ট পরিমান বিক্রি হয় তা ছিল “টয়োটা করোনা”, যা ভক্সওয়াগনের থেকে একটু বড় মাপের  , দেখতে সুন্দর ও স্ব  নিয়ন্ত্রিত ছিল এবং টয়োটা করোনার  দাম ভক্সওয়াগনের থেকে ১০০ ডলার বেশী ছিল।

ইলেকট্রিক- গ্যাসোলিন হাইব্রিড

১৯৭৭ সালে টয়োটা চারজন যাত্রী বসতে পারে এমন গাড়ি বাজারে ছাড়ে।একটি ছোট গ্যাসোলিন ইঞ্জিন ও ইলেকট্রিক মোটর একসাথে গাড়িকে নিয়ন্ত্রন করতে পারে এমন একটি ব্যবস্থা ছিল গাড়িটিতে । এই গাড়ির সুবিধা হল গাড়িটির ইলেকট্রিক ব্যাটারি শেষ হয়ে যাওয়ার পরও গ্যাসোলিন ইঞ্জিন দিয়ে ৩৫ মাইল পর্যন্ত চলতে সক্ষম।

অ্যামেরিকাতে তৈরি হাইব্রিড গাড়িগুলোর চাহিদা সেভ্রোলেট ও সিয়েরার থেকেও বেশী জনপ্রিয়তা পায়। টয়োটা প্রিয়াস ইলেকট্রিক- গ্যাসোলিন হাইব্রিড গাড়ি আবিষ্কার করে।

ট্যাওটা প্রিয়াস হাইব্রিড কার।
মোটরগড়ির বর্তমান ও ভবিষ্যৎ

বর্তমানে ইলেকট্রিক গাড়িগুলো মোটরগাড়ি তৈরি প্রতিষ্ঠান গুলোর উপর বিশেষভাবে প্রভাব ফেলছে। এই গাড়িগুলোর নতুনত্ব হল, এগুলো পরিবেশবান্ধব ও দ্রুতগামী এবং এই গাড়িগুলো মানুষের বাড়তি খরচ কমাতেও সাহায্য করছে। এরমধ্যে কিছু গাড়ি আছে যা নিজেই চলতে পারে বলে ক্রেতাদের দ্বারা বেশী আকৃষ্ট হয়েছে। বর্তমানে অনেক প্রতিষ্ঠান বিশ্বাস করে যে, ইলেকট্রিক গাড়িগুলো ভবিষ্যতেও টিকে থাকবে এবং এদের যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বাজারে নিজেদের জায়গা করে নিতে হবে। পোর্সে, মার্সিডিস ,টেসলা আবং অন্যান্য প্রতিষ্ঠানগুলো এই ইলেকট্রিক গাড়িগুলো দ্রুত এবং তুলনামূলক সহজলভ্য দামে বাজারে দেওয়ার জন্য কঠোর কাজ করে যাচ্ছে।

শুনতে খুবই অবাক করা হলেও এটাই সত্যি যে গাড়ির ভবিষ্যৎ নিয়েও মানুষ এখনই চিন্তা করে রেখেছে।

এমনও হতে পারে ভবিষ্যতে হয়ত সব গাড়ি আকাশে উড়তে পারবে অথবা এমনও হতে পারে,প্রত্যেক মানুষেরই একটি ব্যাক্তিগত জেটপ্যাক থাকবে যার মাধ্যমে মানুষ উড়ে উড়ে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় সহজেই পৌঁছে যাবে,তাকে জ্যামে পড়তে হবেনা,রাস্তায় অপচয় হবেনা মূল্যবান সময়।

মানুষ স্বপ্ন দেখছে ভবিষ্যতে গাড়ি নিয়ে আকাশে ওড়ার!

মোটরগাড়ি ছাড়া এখন মানব জীবন চিন্তা করাই যায়না।  আমাদের অর্থনৈতিক উন্নয়নের একটি বড় অংশে সবসময় মোটরগাড়ি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে এবং ভবিষ্যতেও রাখবে। সমাজের প্রতিটি ক্ষেত্রে মোটরগাড়ি যে আমূল পরিবর্তন এনেছে মোটরগাড়ি ছাড়া এই পরিবর্তন কখনোই সম্ভব হত না। আর দৈনন্দিন বিভিন্ন কাজে এবং যোগাযোগের মাধ্যম হিসবে ব্যবহৃত যানবাহনটি সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রনে রাখতে সাহায্য করে প্রহরী ভেইক্যাল ট্র্যাকিং সার্ভিস

    গাড়ির সুরক্ষায় প্রহরী সম্পর্কে জানতে

    Share your vote!


    এই লেখা নিয়ে আপনার অনুভূতি কী?
    • Fascinated
    • Happy
    • Sad
    • Angry
    • Bored
    • Afraid

    মন্তব্যসমূহ

    Scroll to Top